🛡️ সেলফ ডায়াগনোসিস করুন

জাদু, জ্বিন, বদনজর, ওয়াসওয়াসা ইত্যাদি সমস্যা কি আপনার আছে?
মাত্র ২ মিনিটেই যাচাই করুন!

মধু কেন খাবেন?

  

মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ , ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫-১২ শতাংশ মন্টোজ। আরো থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো এসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ ভাগ এনজাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি। মধুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, আয়োডিন, জিংক ও কপার সহ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান।

সঠিক পদ্ধতিতে মধু খেলে আপনি যেমন ভীষণ উপকার পাবেন তেমনি ভুল পদ্ধতিতে এটি সেবন করলে দেখা দিতে পারে নানান জটিলতা।

গরম জল বা গরম দুধে সাথে মধু মিশিয়ে খাওয়া ঠিক না

মধু কখনো গরম অথবা রান্না করে খাবেন না

**দুধের সাথে মধু খেতে চাইলে আগে দুধ ঠান্ডা করে নিন।

**মধু খাওয়ার সবথেকে ভালো সময় সকালে খালি পেটে মধু খাওয়া।

**নতুন সংগ্রহ করা মধু থেকে ও পুরাতন মধু বেশি কার্যকরী।

**লেবুর রসের সঙ্গে কাঁচা মধু মিশ্রিত করে খেলে অ্যাসিডিটি কমে।

**হজমের সমস্যা দূর করতে প্রতিবার ভারি খাবার খাওয়ার আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন।

**রক্তনালীর সমস্যা দূর করতে মধুর সঙ্গে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে ভাল ফল পাওয়া যায়। এছাড়াও 

**মধু ও দারচিনির এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।

***লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে ও লিভার পরিস্কার থাকে।

*****যৌন দুর্বলতা কাটাতে প্রতিদিন ছোলার সঙ্গে মধু সেবনে ভালো ফল পাওয়া যায়।

**দুই চা চামচের সমপরিমাণ মধু ও বাসকপাতার রস মিশিয়ে খেলে সর্দি ও কাশি সেরে যায়।

**তুলসী পাতার এক চা চামচ রস ও সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে খেলে অল্প সময়ের মধ্যেই কাশি দূর হয়।

কচি বেল ও আমগাছের কচি চামড়া বাটার সঙ্গে গুড় ও মধু মিশিয়ে খেলে আমাশয় ভালো হয়ে যায়।

**মধুর সঙ্গে গুড়ের রস মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়ে যায়। 

এক চা চামচ আদার রস এবং এক চা চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে সকালে ও সন্ধেবেলা খেলে সর্দি সেরে যায় ও খিদে বৃদ্ধিপায়

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.